মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:৩৩ পূর্বাহ্ন

নোটিশ :
Welcome To Our Website...
প্রয়োজন নেই, তবু বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা কেন

প্রয়োজন নেই, তবু বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা কেন

নিউজ ডেস্কঃ 

দেশে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে ১০৮টি। সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে অর্ধশতাধিক। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ৯৯টিতে শিক্ষা কার্যক্রম চলমান, বাকিগুলো নতুন। সরকারি আর বেসরকারি মিলিয়ে দেড় শতাধিক বিশ্ববিদ্যালয় থাকার পরও দেশে নতুন করে বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা, স্টাডি সেন্টার প্রতিষ্ঠার তোড়জোড় শুরু হয়েছে। এরই মধ্যে একটি বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টাডি সেন্টারের অনুমোদনও দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ নিয়ে উচ্চশিক্ষা-সংশ্নিষ্ট মহলে ব্যাপক প্রশ্নের জন্ম হয়েছে। শিক্ষাবিদরা বলছেন, দেশে উচ্চশিক্ষার চাহিদা মেটানোর জন্য পর্যাপ্ত বিশ্ববিদ্যালয় ও আসন দেশে রয়েছে। কিছু শিক্ষার্থী বিদেশের নামি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও পড়তে যান। এ কারণে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেই ব্যাপকসংখ্যক আসন সারা বছর বরং খালি থাকে।

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতারা বলছেন, দেশে একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করতে গেলে জমি, শিক্ষক, অবকাঠামো, লাইব্রেরি, ল্যাবরেটরিসহ অন্তত ২৪টি কঠিন শর্ত তাদের মানতে হয়। অথচ বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শাখা ক্যাম্পাস, স্টাডি সেন্টার খোলার শর্তগুলো অত্যন্ত সহজ। প্রতিষ্ঠাতারা কোটি কোটি টাকা খরচ করে অলাভজনক প্রতিষ্ঠান হিসেবে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো গড়ে তোলেন। পক্ষান্তরে, বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শাখা পুরোপুরি লাভজনক প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচালনার সুযোগ এদেশে দেওয়া হচ্ছে। এতে উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে এক ধরনের বৈষম্য তৈরি হচ্ছে। দেশীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে বিমাতাসুলভ আচরণ করা হচ্ছে বলেও তাদের অভিযোগ। এটিকে এক ধরনের উপহাসও মনে করছেন অনেকে। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর প্রতিষ্ঠাতাদের সংগঠন ‘বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতি’র চেয়ারম্যান শেখ কবির হোসেন শনিবার সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ২০১০ সালের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুসারে স্টাডি সেন্টার খোলার কোনো বিধানই নেই। তবুও একটির অনুমোদন দেওয়া হলো। প্রয়োজন না থাকলেও এটি করা হয়েছে। বহু আগেই বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) এটির প্রস্তাবিত সেন্টার পরিদর্শন করে এসে বন্ধ রেখেছিল। কিন্তু এখন দেওয়া হলো। তিনি বলেন, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে তিন একর জমি, বিশ্ববিদ্যালয় চালুর ৬ মাস আগে শিক্ষক নিয়োগ, লাইব্রেরি, ল্যাবরেটরি, ভবনসহ নানা শর্ত প্রতিপালন করতে হয়। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অলাভজনক প্রতিষ্ঠান হিসেবে চলে। অথচ বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা এনে এদেশে চালাতে কোনো কিছুই লাগে না, একটা রুমের মধ্যে চালালেই হবে। এটি লাভজনক প্রতিষ্ঠান, তারা ব্যবসা করবে। এসব বিষয়ে আমরা সমিতি থেকে সরকারের কাছে লিখিত আপত্তি জানিয়েছি। শেখ কবির হোসেন আরও বলেন, দরকার না থাকার পরও এদেশে বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ে শাখা খোলার চেষ্টা একটি দুরভিসন্ধি বলে আমি মনে করি। এতে উচ্চশিক্ষার সীমাহীন ক্ষতি হয়ে যাবে। এটা বন্ধ হওয়া উচিত।

ইউজিসি জানিয়েছে, দেশের প্রতিটি জেলায় একটি করে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় করার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয় অলাভজনক প্রতিষ্ঠান হিসেবে আইনে পরিচালিত। অন্যদিকে আইনের ব্যত্যয় ঘটিয়ে লাভজনক হিসেবে দেশে একটি বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টাডি সেন্টার অনুমোদন করা হয়েছে। প্রশ্ন উঠেছে, দেশের পুরো শিক্ষা ব্যবস্থা যেখানে অলাভজনক, সেখানে বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টাডি সেন্টার লাভজনক হতে পারে কীভাবে? বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়-সংশ্নিষ্টরা বলছেন, আইন অনুযায়ী এভাবে বিদেশি স্টাডি সেন্টার পরিচালনার সুযোগ নেই। আইনের সঙ্গে এটি সাংঘর্ষিক। ২০১০ সালের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইনের ৪৪(৭) ধারায় বলা হয়েছে, ‘কোন বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ তহবিলের অর্থ উক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রয়োজনীয় ব্যয় ব্যতীত অন্য কোন উদ্দেশ্যে ব্যয় করা যাইবে না।’ আইনটির ৩৯ এর ২ ধারার উপধারা-১ এ বলা হয়েছে- ‘(২) উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত কোন বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয় বা প্রতিষ্ঠানের নামে ক্যাম্পাস স্থাপন অথবা কোন প্রোগ্রাম বা কোর্স অনুমোদন সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয় সরকার প্রণীত বিধি দ্বারা নির্ধারিত হইবে।’ আর আইনের ৫০ ধারায় বলা হয়েছে, ‘এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে সরকার, সরকারী গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, বিধি প্রণয়ন করিতে পারিবে।’

আইনের এই ধারাগুলোর ক্ষমতাবলে ২০১৪ সালে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক উচ্চশিক্ষা বিভাগ বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয় বা প্রতিষ্ঠানের শাখা বা স্টাডি সেন্টার পরিচালনা বিধিমালা প্রণয়ন করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ২০১৪ সালের ৩১ মে এই বিধিমালা জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ বিধিমালার অনুচ্ছেদ ৭ এর (ঝ) তে বলা হয়েছে, ‘উদ্বৃত্ত অর্থ সম্পদ উদ্যোক্তা, স্থানীয় প্রতিনিধি ও বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে আনুপাতিক হারে বিভাজিত হইতে হইবে’। অর্থাৎ স্টাডি সেন্টার পুরোপুরি লাভজনক প্রতিষ্ঠান, যা আইনের সঙ্গে সম্পূর্ণ সাংঘর্ষিক।

ইউজিসি সূত্র জানায়, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনে স্পষ্ট বলা আছে, বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ক্যাম্পাস বা স্টাডি সেন্টার করার জন্য বিধি তৈরি করতে হবে। ২০১৪ সালের বিধিমালাটি আইনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। মূল আইনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক কোনো বিধিমালা কখনও তৈরি করা যায় না।

বিধিমালাটি আইনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হওয়ায় মন্ত্রণালয় একটি কমিটি করে দেয়। ওই কমিটি ২০২০ সালের জানুয়ারিতে মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন দাখিল করে। এরপর ওই বছরের মার্চে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ওই বৈঠকে কমিটি যে সুপারিশ করেছে, তা সংশোধন করে নতুন করে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার কথা বলা হয়। এরই মধ্যে গত ২৫ ফেব্রুয়ারি অস্ট্রেলিয়ার মোনাস কলেজের স্টাডি সেন্টারের অনুমোদন দেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এই মোনাস কলেজ অস্ট্রেলিয়ার মোনাস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত একটি প্রতিষ্ঠান।

ইউজিসির সদস্য অধ্যাপক ড. মো. আলমগীর বলেন, ‘আইনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হওয়ায় নীতিমালাটি সংশোধনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আমরা কোনো স্টাডি সেন্টার অনুমোদন দেইনি, বিধিমালা সংশোধন ছাড়া অনুমোদন দেওয়ার সুযোগ নেই। ইউজিসির অনুমোদন ছাড়া স্টাডি সেন্টার পরিচালনার সুযোগও নেই।’ তিনি আরও বলেন, ‘মোনাস কলেজের যে স্টাডি সেন্টার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে, সেটা অনেকটা কোচিং সেন্টারের মতো। মোনাস বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার জন্য শিক্ষার্থীরা এখানে কোচিং করে যোগ্যতা অর্জন করবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম এখানে পরিচালনার মতো নয়।’

মোনাস কলেজের স্টাডি সেন্টার অনুমোদনের পর থেকে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতি প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। সংগঠনটি বলছে, বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ক্যাম্পাস/স্টাডি সেন্টার স্থাপন ও পরিচালনার বিভিন্ন বিধিমালা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক এবং অলাভজনক উচ্চশিক্ষার নীতির পরিপন্থি।

কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ-এর সিনিয়র অ্যাডভাইজার টু দ্য বোর্ড ট্রাস্টিজ প্রফেসর ড. জহিরুল হক সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, আমাদের দেশে তো অক্সফোর্ড, কেমব্রিজ শাখা খুলতে আসবে না। যদি বিশ্বমানের শিক্ষা নিয়ে কোনো খ্যাতনামা বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয় এদেশে এসে পূর্ণাঙ্গ ক্যাম্পাস খুলত, আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষাদান করত, যা দেখে দেশের অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো শিখতে পারত, তবে আমরা সেটা চাইতাম। যে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি, পরীক্ষা, সনদ প্রদান সব কিছু এদেশেই হবে। অথচ সেটি কিন্তু হয়নি। বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে এখানকার লোকজন নিয়ে, সাধারণ একটি ভবন বা ফ্লোর ভাড়া করে কিছু শিক্ষার্থী ভর্তি করে টাকা ভাগাভাগি করার বিষয়টিতে কোনোভাবেই সমর্থন করা যায় না।

সংশ্নিষ্টরা বলছেন, একবার বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ক্যাম্পাস খোলার অনুমতি দেওয়া হলে সনদ বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে না ইউজিসি। ইউজিসির সে সামর্থ্য নেই। শর্তারোপ করে বিশ্বসেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শাখা ক্যাম্পাস আনা গেলে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতা বাড়বে। আর মান্নোনয়নও হবে। যদি তা সম্ভব না হয়, তাহলে বিদেশি শাখা ক্যাম্পাস খোলার অনুমতি না দেওয়াই ভালো।

দ্য ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ-এর উপাচার্য অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান চৌধুরী সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি, বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা খোলার কোনোই প্রয়োজন নেই। থাকত, যদি বিশ্বমানের কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এদেশে ক্যাম্পাস গড়তে আসত। আমি সব সময়ই বিশ্বমানের শিক্ষার পক্ষে। তিনি বলেন, বর্তমানে যারা এদেশে শাখা/স্টাডি সেন্টার খোলার আবেদন করছে তাদের মান প্রশ্নবিদ্ধ। তাদের মাধ্যমে দেশের অর্থ পাচার হবে, মেধা পাচারও হবে বৈকি।

জানা গেছে, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইনে স্থায়ী ক্যাম্পাস স্থাপন, কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেল গঠন, শিক্ষার্থীদের জন্য কোটা ও বৃত্তি প্রদানের বাধ্যবাধকতাসহ নানা বিধি থাকলেও বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ক্যাম্পাস/স্টাডি সেন্টার পরিচালনার ক্ষেত্রে এ ধরনের কোনো বিধিমালা রাখা হয়নি। এছাড়া বৈষম্যমূলক বিধির আওতায় সহজ শর্তে বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো লাভজনক শাখা ক্যাম্পাস পরিচালনার অনুমোদন কার্যকর হলে দেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অসম প্রতিযোগিতার সম্মুখীন হবে। সম্ভাবনাময় অনেক বিশ্ববিদ্যালয় স্বল্পসংখ্যক শিক্ষার্থীর বিপরীতে পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে বিশাল অঙ্কের ব্যয় মেটাতে গিয়ে বিপর্যয়ের মুখে পড়বে। এছাড়া উচ্চশিক্ষা খাতে বৈদেশিক মুদ্রা পাচার রোধের বিপরীতে নিম্নমানের বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের নামসর্বস্ব ক্যাম্পাস পরিচালনার মাধ্যমে সনদ বাণিজ্যের আশঙ্কা রয়েছে।

ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস (ইউল্যাব)-এর উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইমরান রহমান সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার মধ্যে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড থাকা উচিত। আইন সবার জন্য সমান হওয়া উচিত। যেসব আইন-বিধিমালা প্রতিপালন করে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় চলে, বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয় শাখাগুলোকেও তা প্রতিপালন করতে হবে। তিনি বলেন, সব কিছুই স্বচ্ছ হওয়া উচিত। বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা/স্টাডি সেন্টার অনুমোদন প্রক্রিয়া থেকে শুরু করে সব তথ্য, কী হচ্ছে না হচ্ছে সব কিছুই উন্মুক্ত হওয়া উচিত।

তিনি বলেন, আমাদের দেশের অনেক ছাত্রছাত্রী বিপুল ব্যয়ে বিদেশেও পড়তে যাচ্ছে। দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তার চেয়ে অনেক কম খরচে পড়াচ্ছে। মোনাস কলেজের স্টাডি সেন্টার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বাস্তবে এগুলো কোনো স্টাডি সেন্টার নয়। তারা দুটো ডিপ্লোমা ডিগ্রি দিচ্ছে, যার একটি পেলে মোনাস কলেজে ঢোকার বা ভর্তির যোগ্যতা অর্জন করা যায়। এগুলো অনেকটা কোচিং সেন্টারের মতো। এগুলোকে বলা হয়, পাথওয়ে প্রোগ্রাম। পাথওয়ে প্রোগ্রাম চালানোর কোনো সুযোগ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন বা বিধিমালায় নেই।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published.

আর্কাইভ

November 2021
M T W T F S S
 1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
3031  

Weather

booked.net




© All Rights Reserved – 2019-2021
Design BY positiveit.us
usbdnews24