প্রথমবারের মতো অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের ফাইনালে পা রাখলো বাংলাদেশের যুবারা। সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ডকে তারা হারিয়েছে ৬ উইকেটে। ফাইনালে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ভারত। নিউজিল্যান্ডের দেওয়া ২১২ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে ৩৫ বল ও ৬ উইকেট হাতে রেখে জয় তুলে নেয় আকবর আলীর দল। টসে হেরে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ২১১ রান করে কিউইরা। জবাবে ৪৪.১ ওভারে ৪ উইকেটে ২১৫ রান করে বাংলাদেশ। নিউজিল্যান্ডের দেয়া ২১২ রানের দেয়া মামুলি লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুটা অবশ্য ভালো হয়নি বাংলাদেশের। দলীয় ৩২ রানে ফেরেন দুই ওপেনার পারভেজ হোসেন ইমন এবং তানজিদ হাসান। এরপর শুরু হয় মাহমুদুল হাসান জয়ের দৃঢ়তা। তৌহিদ হৃদয়ের সঙ্গে জুটি গড়ে দলকে শক্ত অবস্থানে নিয়ে যান তিনি। হৃদয় ৪০ রানে ফিরে গেলেও লড়তে থাকেন জয়। তাকে সঙ্গ দিয়ে যান শাহাদাত হোসেন। শাহাদাত হোসেনকে নিয়ে একদম ঠান্ডা মাথায় এগিয়েছেন মাহমুদুল হাসান জয়। চতুর্থ উইকেটে ১০১ রানের ম্যাচ জেতানো জুটি গড়ে তবেই সাজঘরে ফেরেন জয়, তাসখতকে মারতে গিয়ে ফিরতি ক্যাচ হন তিনি। তবে তার ঠিক আগেই দারুণ এক বাউন্ডারিতে সেঞ্চুরিও পূরণ করে নিয়েছেন জয়। ১২৭ বলে তার ১০০ রানের ইনিংসটিতে ছিল ১৩ বাউন্ডারির মার। ৪০ রানে অপরাজিত থেকে যান শাহাদাত হোসেন। এর আগে টাইগার যুবাদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে ৮ উইকেটে ২১১ রানের বেশি করতে পারেনি নিউজিল্যান্ড। ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে টস ভাগ্যটা বাংলাদেশের পক্ষেই ছিল। টস জিতে নিউজিল্যান্ড যুব দলকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানান বাংলাদেশ অধিনায়ক আকবর আলী। অধিনায়কের এমন সিদ্ধান্ত যথার্থ প্রমাণ করতে শুরু থেকেই কিউইদের চাপে রাখেন বাংলাদেশের বোলাররা। বল হাতে দারুণ সূচনা এনে দেন অফ স্পিনার শামিম হোসেন। ওপেনার রেস মারিউকে ১ রানে ফেরান তিনি। এরপর ১৮ রানে আরেক ওপেনার ওলে হোয়াইটকে ফেরান রাকিবুল হাসান। দ্বিতীয় উইকেটে নামা ফারগুস লেলম্যানকে নিজের দ্বিতীয় শিকারে পরিণত করেন শামিম। ২৫তম ওভারে জেসি টাসকফকে তুলে নিয়ে নিউজিল্যান্ডকে চাপে ফেলেন হাসান মুরাদ। এরপর অন্য কেউ দাঁড়াতে না পারলেও উলার গ্রিনালের অপরাজিত ৭৫ রানে ভর করে শেষ পর্যন্ত ২১১ রান তুলতে সক্ষম হয় কিউইরা। বাংলাদেশের হয়ে তিনটি উইকেট তুলে নিয়েছেন শরিফুল ইসলাম। দুটি করে উইকেট ঝুলিতে পুরেছেন শামিম হাসান এবং হোসেন মুরাদ। অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে এর আগে কখনো ফাইনাল খেলেনি বাংলাদেশ। চার বছর আগে প্রথমবার ঘরের মাটিতে যুব বিশ্বকাপের সেমিতে খেলার স্বাদ পেয়েছিল টাইগার যুবারা। এবারও তারা স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকাকে উড়িয়ে শেষ চার নিশ্চিত করে।
POTCHEFSTROOM, SOUTH AFRICA - FEBRUARY 06: Mahmudul Hasan Joy of Bangladesh bats during the ICC U19 Cricket World Cup Super League Semi-Final match between New Zealand and Bangladesh at JB Marks Oval on February 06, 2020 in Potchefstroom, South Africa. (Photo by Jan Kruger-ICC/ICC via Getty Images)
প্রথমবারের মতো অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের ফাইনালে পা রাখলো বাংলাদেশের যুবারা। সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ডকে তারা হারিয়েছে ৬ উইকেটে। ফাইনালে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ভারত।
নিউজিল্যান্ডের দেওয়া ২১২ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে ৩৫ বল ও ৬ উইকেট হাতে রেখে জয় তুলে নেয় আকবর আলীর দল। টসে হেরে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ২১১ রান করে কিউইরা। জবাবে ৪৪.১ ওভারে ৪ উইকেটে ২১৫ রান করে বাংলাদেশ।
নিউজিল্যান্ডের দেয়া ২১২ রানের দেয়া মামুলি লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুটা অবশ্য ভালো হয়নি বাংলাদেশের। দলীয় ৩২ রানে ফেরেন দুই ওপেনার পারভেজ হোসেন ইমন এবং তানজিদ হাসান। এরপর শুরু হয় মাহমুদুল হাসান জয়ের দৃঢ়তা। তৌহিদ হৃদয়ের সঙ্গে জুটি গড়ে দলকে শক্ত অবস্থানে নিয়ে যান তিনি।
হৃদয় ৪০ রানে ফিরে গেলেও লড়তে থাকেন জয়। তাকে সঙ্গ দিয়ে যান শাহাদাত হোসেন। শাহাদাত হোসেনকে নিয়ে একদম ঠান্ডা মাথায় এগিয়েছেন মাহমুদুল হাসান জয়। চতুর্থ উইকেটে ১০১ রানের ম্যাচ জেতানো জুটি গড়ে তবেই সাজঘরে ফেরেন জয়, তাসখতকে মারতে গিয়ে ফিরতি ক্যাচ হন তিনি।
তবে তার ঠিক আগেই দারুণ এক বাউন্ডারিতে সেঞ্চুরিও পূরণ করে নিয়েছেন জয়। ১২৭ বলে তার ১০০ রানের ইনিংসটিতে ছিল ১৩ বাউন্ডারির মার। ৪০ রানে অপরাজিত থেকে যান শাহাদাত হোসেন।
এর আগে টাইগার যুবাদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে ৮ উইকেটে ২১১ রানের বেশি করতে পারেনি নিউজিল্যান্ড। ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে টস ভাগ্যটা বাংলাদেশের পক্ষেই ছিল। টস জিতে নিউজিল্যান্ড যুব দলকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানান বাংলাদেশ অধিনায়ক আকবর আলী। অধিনায়কের এমন সিদ্ধান্ত যথার্থ প্রমাণ করতে শুরু থেকেই কিউইদের চাপে রাখেন বাংলাদেশের বোলাররা।
বল হাতে দারুণ সূচনা এনে দেন অফ স্পিনার শামিম হোসেন। ওপেনার রেস মারিউকে ১ রানে ফেরান তিনি। এরপর ১৮ রানে আরেক ওপেনার ওলে হোয়াইটকে ফেরান রাকিবুল হাসান। দ্বিতীয় উইকেটে নামা ফারগুস লেলম্যানকে নিজের দ্বিতীয় শিকারে পরিণত করেন শামিম। ২৫তম ওভারে জেসি টাসকফকে তুলে নিয়ে নিউজিল্যান্ডকে চাপে ফেলেন হাসান মুরাদ।
এরপর অন্য কেউ দাঁড়াতে না পারলেও উলার গ্রিনালের অপরাজিত ৭৫ রানে ভর করে শেষ পর্যন্ত ২১১ রান তুলতে সক্ষম হয় কিউইরা। বাংলাদেশের হয়ে তিনটি উইকেট তুলে নিয়েছেন শরিফুল ইসলাম। দুটি করে উইকেট ঝুলিতে পুরেছেন শামিম হাসান এবং হোসেন মুরাদ।
অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে এর আগে কখনো ফাইনাল খেলেনি বাংলাদেশ। চার বছর আগে প্রথমবার ঘরের মাটিতে যুব বিশ্বকাপের সেমিতে খেলার স্বাদ পেয়েছিল টাইগার যুবারা। এবারও তারা স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকাকে উড়িয়ে শেষ চার নিশ্চিত করে।
Leave a Reply