কানাডা থেকে :: পিকনিক মানেই আনন্দ উল্লাস। আর আনন্দের মুহুর্তগুলো মন্ট্রিয়ালে বসবাসকারী বাংলাদেশি সবার সাথে ভাগাভাগি করার লক্ষ্যে বিয়ানীবাজার সমিতি আয়োজন করে বনভোজনের।
সোমবার পার্ক সাফারিতে দিনব্যাপী এই বনভোজনে ছিল খেলাধুলা সহ নানা আয়োজন। বহুকাল ধরেই চলে আসছে বনভোজন বা চড়ুইভাতি। শুধু দেশেই নয় বিদেশেও বছরের একটা সময় সবাই মিলে মিশে বনভোজন করে আসছে যুগ যুগ ধরে।
কানাডার রক্সহাম পার্ক সাফারিতে বিয়ানীবাজার সমিতির বনভোজনে আয়োজকরা জানালেন, সবার সহযোগিতার ফলে বিদেশের মাটিতে এরকম আয়োজন করা সম্ভব হয়। আর এরকম উদ্যোগের ফলে নতুন প্রজন্মকে দেশি সংস্কৃতির সাথে পরিচিত হতে রাখে বিশাল ভুমিকা।
আগামীতে আর বৃহৎ আকারে বিয়ানিবাজার সমিতির বনভোজনের আয়োজন করা হবে এমনটা জানান, সমিতির সভাপতি মইনুল ইসলাম।
সাজানো গুছানো পার্ক সাফারিতে রয়েছে বাঘ, হরিন, জিরাফসহ রয়েছে অর্ধ শত জাতের প্রাণী। এই পার্কে বনভোজনের আয়োজন করায় আয়োজকদের সাগত জানিয়েছেন সবাই। তাদের প্রত্যাশা বিয়ানীবাজার সমিতি যেন প্রতিবছর এরকম আয়োজন করে।
সারাদিন আন্দন উপভোগ করে বাড়ি ফেরার আগ মুহুর্তে অনুষ্ঠিত হয় র্যাফেল ড্র। এতে ৫২ ইঞ্চি টেলিভিশনসহ ছিল বেশ কিছ পুরস্কার।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- বিয়ানীবাজার সমিতির সভাপতি মইনুল ইসলাম, সহ সভাপতি ছাদ উদ্দিন, তাজুল ইসলাম, ময়জুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মো. মনিরুল ইসলাম, সহ সাধারণ সম্পাদক আহবাব হোসেন, মাহবুবুল ইসলাম খান, সাংগঠনিক সম্পাদক জামিল আহমদ, কোষাদক্ষ নুরুল হক, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক এবাদুর রহমান এবাদ, প্রচার সম্পাদক মুহিবুর রহমান আহমদ, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক সাজু ই হোসেন, দপ্তর সম্পাদক তাজুল রাজ্জাক, ধর্ম ও আইন বিষয়ক সম্পাদক মো. আব্দুল কাইয়ূম, মহিলা সম্পাদিকা আফিয়া বেগম, সদস্য সাহিদ আহমেদ, নিজাম উদ্দিন, উপদেষ্টা এনাম আহমেদ, মাসুক আহমদ, বাহারুল ইসলাম হানু বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
আয়োজনে সহযোগিতা করেছেন- রিয়েল এস্টেট এজেন্ট আব্দুল খালিক শিপু, মামুন আহমেদ, মুনিনুল চৌধুরী, খলিল রহমান, গোলাপগঞ্জ সমিতির সভাপতি মো. জয়নাল আবেদিন জামিল, মৌলভীবাজার সমিতির সভাপতি গোমাল মোতাহের মিয়া, মুহিবুর রহমান, পিজা সেনলুরেন্ট।
Leave a Reply